August 2019

মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে আত্মঘাতী পুলিশকর্তা



মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে আত্মঘাতী পুলিশকর্তা-HackerHouse

                                         মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে আত্মঘাতী পুলিশকর্তা



আত্মঘাতী হলেন পুলিশের এক এসআই। নাম সেলিম জাহাঙ্গির (৩৫)। বাংলাদেশের কুড়িগ্রামে কর্মরত এসআই পিস্তল দিয়ে নিজের মাথায় গুলি করে আত্মঘাতী হওয়ার অভিযোগ মিলেছে। বুধবার বিকাল ৩টার দিকে কুড়িগ্রাম সদর থানার হাটিরপাড় এলাকায় ভাড়া বাসায় ঘটনা। সেলিম জাহাঙ্গির সদর থানার সদর ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। দিনাজপুরের ফুলবাড়ি এলাকার আবুল কালাম আজাদের একমাত্র সন্তান। ২০০৭ সালে কনস্টেবল পদে পুলিশ বিভাগে যোগদান করে ধাপে ধাপে পদোন্নতি পান। কুড়িগ্রামে তিনি ৪ বছর ধরে কর্মরত ছিলেন। 

পরিবারের সদস্যরা পুলিমকে জানিয়েছেন, দুপুরে জাহাঙ্গির বাড়িতে পিস্তল পরিষ্কার করছিলেন। এ সময় হঠাৎ মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে নিজেকে গুলি করেন তিনি। জাহাঙ্গিরের আট বছর বয়সী ছেলে ছাড়াও এ সময় বাড়িতে ছিলেন তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী, বাবা ও মা। তবে প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যার কোনও কারণ জানা যায়নি। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম জানান, জাহাঙ্গির মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে আত্মহত্যা করেছেন। তদন্তের শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার সব রকম দাওয়াই যখন আর কাজ করে না, তখন কিছু ক্ষেত্রে বাস্তবটা মেনে নিতে হয়। কী কী লক্ষণে জানান দেয় যে শেষ ঘনিয়ে এসেছে।


Hacker house
hacker house

প্রেমের সম্পর্ক বা দাম্পত্য সম্পর্ককে একটা সময় পর্যন্ত মনে করা হতো চিরন্তন, যা কখনও ভাঙবে না। হিন্দু ধর্মে বিবাহবিচ্ছেদ বলে কিছু না থাকলেও ইসলাম এবং খ্রিস্টধর্মে এই সংক্রান্ত বেশ কিছু অনুশাসন ছিল যা পরবর্তীকালে বিভিন্ন রাষ্ট্রের সংবিধান ও আইনে প্রতিফলিত হয়েছে। এদেশে ব্রিটিশ শাসনে হিন্দুদের বিবাহ সংক্রান্ত কিছু আইনের উল্লেখ পাওয়া গেলেও স্বাধীনতার পরেই, ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় হিন্দু ম্যারেজ অ্যাক্ট এবং এই আইনের অনুষঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের প্রসঙ্গও আসে
এই সব প্রসঙ্গের উল্লেখ এই জন্য যে একজন নারী ও একজন পুরুষের মধ্য়ে সম্পর্ক হওয়া মানে তা চিরকালীন নয় এবং বিবাহিত সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া একেবারেই স্বাভাবিক ঘটনা, এমনটা মনে করেন মনোবিদেরাও। এমনকী কিছু ক্ষেত্রে সম্পর্ক এমন একটা জায়গায় পৌঁছয় যে সেই সম্পর্ক না থাকাই ভাল। মার্কিন ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্ট এবং ম্যারেজ কাউন্সেলর গুন্টার এই প্রসঙ্গে একটি প্রতিবেদনে এমন ৫টি লক্ষণের কথা উল্লেখ করেছেন, যেগুলি প্রকট হয়ে উঠলে বুঝতে হবে যে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পথে— 
১. ভালবাসা থাকলে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে বিরক্তি মানুষ কাটিয়ে ফেলে। কিন্তু সম্পর্ক ভঙ্গুর হলে সেই ছোটখাটো বিষয়গুলিই হঠাৎ বৃহৎ সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এমনটা প্রতিনিয়ত হতে থাকলে বুঝতে হবে যে দু’জনের মধ্যে বন্ডিংটা দুর্বল থেকে দুর্বলতর হয়ে পড়ছে।  
২. সব সম্পর্কেই পাওয়ার স্ট্রাগল থাকে। অর্থাৎ একজন আর একজনকে অবদমন করে থাকেন, আর অন্যজন সেটা মেনেও নেন। যদি এই মেনে নেওয়াটা এক সময় পরে যদি খুবই কঠিন হতে থাকে, বার বার সংঘাত হতে থাকে তবে সম্পর্ক ভাঙনের মুখে। 
৩. সম্পর্কে সৎ থাকাটা যেমন জরুরি, তেমনই ভালবাসাটাও খাঁটি হতে হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যদি পরস্পরের প্রতি যত্ন কমতে থাকে এবং কথাবার্তা, যোগাযোগে গাঢ়ত্ব কমে যায়, অনেক বেশি কৃত্রিম হয়ে যায়, তবে সেটা অবশ্যই ভাঙনের লক্ষণ। 
৪. সংবেদনশীল মানুষেরা যদি কোনও সম্পর্কে তাঁদের পার্টনারের থেকে ক্রমশই আহত হতে থাকেন, তবে সেই সম্পর্কের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। একতরফা আঘাত সহ্য করতে করতে তিনি এক সময়ে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইবেন। 
৫. ভুলবোঝাবুঝি এবং ভুল ধারণা যদি ক্রমশই বাড়তে থাকে এবং সেগুলি মিটমাট না হয়, তবে অচিরেই সেই সম্পর্ক ভাঙবে। এই ধরনের সমস্যাগুলি সব সম্পর্কেই কমবেশি থাকে কিন্তু যদি প্রায় কয়েকদিন ছাড়া ছাড়াই যদি এমনটা ঘটতে থাকে, তবে সম্পর্ক টিঁকিয়ে রাখা প্রায় অসম্ভব.

বিশ্বের সবথেকে বড় নেটওয়ার্কিং কোম্পানি সিসকো সম্প্রতি গুগলে’র সাথে হাত মিলিয়ে গোটা ভারতে চালু করতে চলেছে ফ্রী ওয়াই ফাই পরিষেবা


সিসকো গুগলের জি-স্টেশনে’র সাথেও যৌথভাবে ভারতের বিভিন্ন পাবলিক প্লেস, যেমন বাস-স্টপ, হাসপাতাল ও সরকারি সংস্থাগুলিতে হাই কোয়ালিটি’র ওয়াই-ফাই পরিষেবা বিনামূল্যে দেবে। ইতিমধ্যে এই পরিষেবা বেঙ্গালুরু’র ২৫ টি জায়গায় দেওয়াও হয়েছে।
কিন্তু, গুগলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে, আগামী সেপ্টেম্বরে’র মধ্যেই বেঙ্গালুরুর আরও ২০০টি স্থানে, আর আগামী তিন মাসের মধ্যেই সারা ভারতের মোট ৫০০ জায়গায় এই ফ্রী ওয়াই-ফাই পরিষেবা দেওয়া হবে।
সিসকো’র তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে, ফ্রী ওয়াই-ফাই পরিষেবা দেওয়ার কারণ, ওই সংস্থাটি মনে করে যে ইন্টারনেট ব্যবহার এই দেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার হওয়া উচিত।
সিসকো ইন্ডিয়া অ্যান্ড সার্কের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন যে, স্লো-স্পিড থেকে হাই-স্পিড ব্যবহারকারী ইউজার’দের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতাও গড়ে তুলবে। আর এভাবেই ‘ডিজিটাল ভারত’ এর ভবিষ্যতের বিস্তার ঘটাবে।
যদিও প্রায় তিন বছর আগেই গুগল সংস্থা রেলটেল, টেলিকম আর্ম অব ইন্ডিয়ান রেলওয়ে-এর যৌথ পার্টনারশিপ নেয়। ফলে, তারা ভারতের চারশোটি রেলওয়ে ষ্টেশনে একেবারে বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা দিচ্ছে। ২০১৮ এ বিএসএনএলের সাথে গুগল যৌথভাবে প্রায় ৩৮ হাজারের কাছাকাছি বিএসএনএল-হটস্পট সেট করে।
তবে, এ ক্ষেত্রে ওয়াই-ফাই ভাউচার কেনার পরই সবাই ব্যবহার করতে পারবে। আর ভাউচারের দামও খুবই কম, মাত্র ১৯ টাকা থেকে শুরু।
ফলে, এতে এক বিশাল নেটওয়ার্ক ইকোসিস্টেম পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনাও থাকছে। টেলিকম প্রোভাইডার থেকে হ্যান্ডসেট ম্যানুফ্যাকচারারও এতে লাভবান হবে।
প্রতিবেদনটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন আপনার বন্ধুদের সাথে। ধন্যবাদ।।

Author Name

About ADMIN

{picture#https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiDFFsBr6WbLmdv750XRZ7OFFqmdMGYgQ1_XBK15KOFcr55_AZe-WgobG02FWooZTDhHJSv0r4yGMxMnFKzAxa8li4DwiVCpWDXScX3Spf351ECDNKx2W5fZZpnG4bijMakiaxA7oz5IGg/s200/IMG_20190730_122432.jpg} YOUR boy {facebook#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {twitter#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {google#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {pinterest#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {youtube#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL} {instagram#YOUR_SOCIAL_PROFILE_URL}

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.